Halloween Costume ideas 2015

banglachotii



Ma Chele New Hot Bangla Choti Golpo বিধবা মা ও ছেলে

banglachoti আমার নাম রাজীব দত্ত বয়স ২৩ বছর, বাবার নাম বিরাজ দত্ত বয়স ৫১ বছর, bangla sex stories মায়ের নাম রেখা দত্ত বয়স 45 বছর, ছোট বোনের নাম পায়েল দত্ত বয়স ১১ বছর . choda chudir golpo
hot choti সন্ধ্যেবেলা আমি একটু ঘুরতে গেলাম, গিয়ে অজয়ের সাথে দেখা দু’জনে বসে চা খেলাম অনেক গল্প গুজব করলাম, কিন্তু আমি ওকে তেমন কিছু জিগ্যেস করতেপারলাম না তবে এইটুকু বললাম তুই নাকি খুব ভালো হয়েগেছিস,
অজয় – কে বললো
আমি – আমার মা তোর মায়ের কাছ থেকে শুনে আমায় বললো
অজয় – কি ভালো আর মন্দ ওই চলছে আর কি
আমি – না রে ভালো হলেই ভালো আর মোদির পান করবিনা এবং কাকিমা কে একটু সময় দিবি দেখবি সব ঠিক হয়ে যাবে ইনকাম কম হোক কিন্তু তাতে তেমন অসুবিধা হবেনা যদি কাকিমা কে সুখী রাখিস
অজয় – তাই চেষ্ট্রা করে যাচ্ছি ভাই তুই যা বলি তাই করছি মা এখন খুব হাসিখুশি থাকছে
আমি – এই কানাই দা আর এককাপ করে চা দাও তো দুজনে খেয়ে বাড়ি যাই, আমরা দুজনে চা খেয়ে বাড়ি রওয়ানা দিলাম ৯ টা নাগাদ বাড়ি ফিরলাম দেখি বোন বই পড়ছে choda
আমি – কিরে এখনো পড়া শেষ হয় নাই
বোন- না দাদাভাই কাল আমার ক্লাস টেস্ট পরীক্ষা এখনো অনেক বাকি তুমি ওই ঘরে যাও আমায় সব পড়া শেষ করতে হবে
আমি – ঠিক আছে পাকা বুড়ি তুমি পড়ো আমি মায়ের কাছে যাচ্ছি
বোন- দাদাভাই কাল কিন্তু আবার লুডু খেলবো
আমি – ঠিক আছে খেলবো
বোন – তবে তুমি এবার যাও
আমি রান্না ঘরে গিয়ে দেখি মা রান্না করছে, ডাক দিলাম মা ও মা কি করছো
মা – এই আর কি রাতের খাবার করছি
আমি – মা তোমার পায়ের ব্যাথা এখন কেমন
মা – ভালো তেমন নেই তবে মাঝে মাজে চিলিক মারে
আমি – দেখি বলে মায়ের পায়ে হাতদিয়ে শাড়ি তুলে দেখতে লাগলাম
মা – এই এখনো রান্নার বাকি আছে এখন দেখতে হবেনা খাওয়ার পর দেখিস
আমি – তুমি রান্না করো আমি শুধু দেখে নেই
মা – এত দেখতে হবেনা তুই যা তো এখন থেকে
আমি – যা বাবা বোন বলছে দাদা আমার অনেক পড়া তুমি মায়ের কাছে আর তুমি বলছো এখন থেকে যেতে আমি এবার কোথায় যাই
মা – ওর পড়া শেষ হয় নাই
আমি – না ও বললো এখনো অনেক বাকি কাল ক্লাস টেস্ট পরীক্ষা
মা – তবুও এখন পায়ে হাত দিস না আমি কাজ করতে পারবোনা
আমি – তবে রাতে দেবে তো মালিশ করতে
মা – ঠিক আছে তখন দেখা যাবে তুই চুপটি করে বস
আমি – মা অজয়ের সাথে অনেক গল্প করলাম
মা – কি গল্প করলি
আমি – না তেমন কিছুনা আমি অজয় কে বললাম কাকিমা কে একটু বেশি সময় দিতে তাহলে কাকিমার মন ভালো থাকবে তুইও ভালো থাকবি ইত্যাদি ইত্যাদি
মা – অজয় কে বলিস সময় দিতে আর নিজে কি আমায় সময় দিস
আমি – কেন দেই না বুঝি
মা – দিস না ছাই আমার কষ্ট বুঝিস তুই
আমি – মা আমি তো চেষ্ট্রা করি কিন্তু সব বুঝে উঠতে পারিনা তাই তো তবুও তুমি কিছু বললে আমি কখনো না করি বলো
মা – তা ঠিক আছে তবুও মায়ের মন বুঝতে হয়
আমি – ঠিক আছে মা আজ থেকে আর তোমার কাছ ছাড়া হবোনা
আর হ্যা আজ রাতে কিন্তু তোমার পায়ের ব্যাথা সেরে ফেলতে হবে
মা – মুসকি হেসে আচ্ছা ঠিক আছে
bangla choti golpo যা হোক মা ma choda choti কে আর জ্বালাতন করলাম না ammur voda mara শান্ত ছেলের মতো বসে রইলাম, মায়ের রান্না শেষ হতে বোনকে ডাকলাম খাওয়ার জন্য, আমি ও বোন খেয়ে নিলাম বোন কে ঘরে দিয়ে এলাম ঘুমানোর জন্য, এ দিকে মা খেয়ে নিয়ে সব কাজ শেষ করে নিয়ে আমাদের ঘরে যেতে ১০টা বেজে গেলো, মা আমায় বললো তুই শুতে যা আমি বোনের কাছে গেলাম, আমি বললাম তারমানে, মা বললো দেখ কাল একদম ঘুম হয়নি তাই এখন ঘুমাবো কাল যদি না কমে তবে দেখা যাবে বলে মা শুতে চললো, আমি বোকার মতো বসে রইলাম কিছুই বললাম না অগত্যা আমি আমার ঘরে চলে এলাম, কিন্তু আমার আর ঘুম আসছেনা সাত পাঁচ ভাবছি কখন যে রাত ১২ টা বেজে গেলো আমি খেয়াল করিনি ঘুম পাচ্ছিলো তাই দরজা বন্ধ করে আমি শুতে খাঁটে উঠলাম, শুয়েও পড়ালাম, সাড়ে বারোটা বাজে মনে হয় হঠাৎ মায়ের গলা বাবু ঘুমিয়ে পড়েছিস নাকি
আমি – হ্যা কি হলো মা
মা – দরজা খোলনা সোনা আমার না আবার যন্ত্রনা বেড়ে গেছে
আমি – দরজা খুলেই বললাম বলেছিলাম না তখন পাত্তা দিলে না এখন বুঝেছো
মা – দেখনা সোনা কেমন রি রি করছে রে আর যন্ত্রনা হচ্ছে
আমি – নাও খাঁটে শুয়ে পর আমি দেখছি
মা – ঠিক আছে দেখে নে না
আমি আস্তে আস্তে মায়ের শাড়ি ও ছায়া উপরের দিকে তুলে মায়ের পা দেখতে লাগলাম কিন্তু কোনো দাগ নেই বললেই চলে তবে মা বলছে অনেক ব্যাথা
আমি – মা কি তেমন কোনো দাগ ও নেই এবং ফোলা ও নেই
মা – নারে ভেতরে অনেক ব্যাথা
আমি – দাড়াও আমি ভলিনি দিয়ে ম্যাসেজ করে দিলে তোমার ভালো লাগবে
মা – না রে তুই এমনি মেসেজ করে দে তাতেই হবে ভলিনির ঝাঁজ আমার একদম সহ্য হয় না
আমি — ঠিক আছে তুমি লক্ষি মেয়ের মতো শুয়ে থাকো আমি সুন্দর করে মেসেজ করে দেই
মা – হ্যা তাই কর আমি চুপটি করে শুয়ে থাকি
মা খাঁটের পাশে চিৎ হয়ে শুয়ে আছে আমি নিচে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মায়ের পায়ের ম্যাসেজ করতে লাগলাম, অল্প অল্প করে শাড়ি উপরের দিকে তুলে দিতে লাগলাম, মায়ের কলা গাছের মতো মোটা মোটা থাই ওহ কি মসৃন মায়ের আমি চেপে চেপে মেসেজ করতে করতে শাড়ি একদম উপরে নিয়ে গেলাম, আমি আমার হাত মায়ের যোনির কাছে নিয়ে গেলাম
মা – বাবু বড় লাইট টা বন্ধ করে দে সোনা আমার লজ্যা করে
আমি – ঠিক আছে মা নাইট ল্যাম্প জেলে দেই
মা – হ্যা তাই কর
আমি – ঠিক আছে বলে টিউব অফ করে নাইট ল্যাম্প জেলে দিলাম , হালকা আলো দেখা যায় আমার কোনো অসুবিধা হচ্ছেনা
আমি আবার ম্যাসেজ শুরু করলাম, আমি শুধু মায়ের পা চাপতে চাপতে উপরের দিকে উঠতে লাগলাম, কিছুক্ষন পর মায়ের একটা পা আমার কাঁধে তুলে খাঁটে বসে নিবিড় ভাবে মেসেজ করতে করতে হাত মায়ের যোনি তে ঠেকালাম, মা কেঁপে উঠলো, আমি কয়েকবার মায়ের যোনি কেশে স্পর্শ করলাম বেশ ঘনকালো যোনি কেশ, আমি নিবিড় ভাবে আমার আঙ্গুল দিয়ে কেশ গুলোকে বিলি কাটতে লাগলাম যত আঙ্গুল দিয়ে বিলি কাটছি মা তত কেঁপে কেঁপে উঠছে মুখে কিছুই বলছেন না , এভাবে কিছুক্ষন পর দ্বিতীয় মা ও আমার কাঁধে তুলে নিলাম এবং দু হাতে দুটো পা নিবিড় ভাবে মেসেজ করতে করতে আঙ্গুল দিয়ে যোনিকেশে বিলি কাটতে লাগলাম ওহ সে কি মজা হচ্ছে আমার টা বলে বোঝাতে পারবোনা, মাঝে মাঝে আমি আমার জিভ দিয়ে মায়ের থাইতে চুমু ও চেটে দিতে লাগলাম, মা ছটফট করছে আমার আরো বেশি মজা হচ্ছে আমি এবার শুধু চুমু দিয়ে চললাম, মা শুধু পা দুটো আমার কাঁধের উপর কাঁপাচ্ছে, এই ভাবে অনেক্ষন করলাম মা উত্তেজনায় হঠাৎ আমার কাঁধ থেকে পা টেনে নামিয়ে নিলো মুখে কিছুই বলছেনা,
আমি এবার খাট থেকে নেমে মায়ের পেটে হাত দিলাম, আমার পুরুষাঙ্গটি লুঙ্গি ভেদ করে বেরিয়ে আস্তে চাইছে একদন খাঁড়া হয়ে লুঙ্গি তাবু করে আছে, আমি মায়ের পুরো পেটে হাত বোলাতে লাগলাম আর আমার লিঙ্গটি মায়ের সাইডে খোঁচা দিচ্ছে আমি ইচ্ছা করে মায়ের গায়ে ঠেকিয়ে দিয়েছি, আমি আস্তে আস্তে করে মায়ের বুক থেকে শাড়ির আঁচল নামিয়ে দিলাম, একদম খোলা বুক শুধু ব্লাউস পড়া, আমি মায়ের পেট হাত ঘাড় সব জায়গায় হাত বোলাতে লাগলাম
আস্তে আস্তে মায়ের দুধের চারপাশে ও হাত বোলাতে লাগলাম, আমার মায়ের বক্ষদ্বয় খুব বড়ো, কয়েকবার চারপাশে হাত বোলানোর পর আস্তে আস্তে স্তনে হাত দিলাম খুব নরম ভেতরে ব্রা নেই তাই খুব মোলায়েম লাগছিলো যেই স্তনের নিপিলে এ হাত দিলাম দেখি খুব শক্ত হয়ে আছে মা থর থর করে কাঁপছে, আমি এবার স্তনদ্বয় হালকা হালকা করে চাপ দিতে শুরু করলাম, মা আমার হাত চেপে ধরলো সামান্য বাধা দিতে লাগলো কিন্তু আমি যে আর ছাড়তে পারবোনা মা মনে মনে বললাম, আমি টিপে টিপে সুখ অনুভব করছি মা একবারে উন্মত্তের মতো করছে আমি টিপেই চলছি, হঠাৎ মা উঠে বসে পড়লো আমি একটু ভয় পেলাম কি তাহলে কি মা রাগ করলো কিন্তু মা আমার হাত ধরে চুপটি করে বসে আছে এবং মায়ের হাত কাঁপছে, আমি মাকে টেনে তুলে দাঁড় করলাম ও আমার বুকের সাথে জড়িয়ে ধরলাম মা ও আমায় জড়িয়ে ধরলো আমি মায়ের চওড়া পিঠে হাত বোলাতে বোলাতে নিতম্বও টিপতে লাগলাম মা ও আমার সারা পিঠে হাত বোলাতে লাগলো
আমার কামদন্ডটি মায়ের দুপায়ের মাঝে ঢুকে গুতোতে লাগলো, মা হঠাৎ আমায় পাগলের মতো চুমু দিতে লাগলো, আমিও মা কে চুমুতে চুমুতে ভরিয়ে দিতে লাগলাম মা উন্মাদের মতো করতে লাগলো, আমি মায়ের শাড়ি টেনে খুলে দিলাম শুধু ছায়া পড়া, মা কোমর আমার সাথে চেপে ধরছে আমি ও চেপে ধরছি আমার উত্তেজনা তুঙ্গে,

হঠাৎ মায়ের মুখে আওয়াজ বেরোলো –
মা – এই বাবু কি করছিস এটা ঠিক না বললাম মেসেজ করতে আর তুই কিনা কি শুরু করলি, তুই ভুলে গেছিস আমি তোর মা, মায়ের সাথে এইসব কেউ করে ছেড়ে দে আমায় বাবা আর না আর ম্যাসেজ করতে হবেনা
আমি – মা কি বলছো তোমার ভালো লাগছেনা
মা – না একদম না মা ছেলে এরকম আদর করতে নেই আমায় ছেড়ে দে, তোর বাবা উপর থেকে আমাদের দেখছেন ওহ না আমি ভাবতে পারছিনা তুই আমার ছেলে হয়ে এমন করবি
আমি – মা কে ছেড়ে দিলাম এবং আকাশ থেকে পড়লাম মা হঠাৎ এমন পাল্টি কেন খেলো, তবে কি আমার বাঁড়া মায়ের পসন্দ হয় নাই, সকালেও তো মা কোনো বাধ্য দিলোনা তবে এখন কেন ভাবছি আর হতাশ হচ্ছি ,
মা – এই নে এবার শুয়ে পর আমি যাচ্ছি বলে মা চলে গেলো
আমি ঠায় দাঁড়িয়ে রইলাম কি হলো এবার কি হবে এই সব ভাবতে ভাবতে আমি র ঘুমাতে পারলাম না
কখন ভোর হয়ে গেল তাও টের পাইনি
এবার একটু রেখা দত্তের মনের কথা শুনি —
রেখা ঘরে গিয়ে ভাবতে লাগলো আমি একি করলাম ছেলেটাকে উত্তেজিত করে ওই ভাবে ছেড়ে চলে এলাম, না আমার এটা ঠিক হয়নি, কিন্তু আমি কি করবো ও আমার ছেলে ওর সাথে এইসব কি করে করি না আমি পারবোনা আমি কোনোদিন পারবোনা সে অজয় আর ওর মা যা করুকনা কেন আমি পারবোনা, না এ সম্ভব নয়, নিজের ছেলের সাথে সম্ভোগ এটা আমি করতে পারবোনা কিছুতেই না হয় ভগবান এ আমি কি করতে যাচ্ছিলাম তুমি আমাকে বাঁচালে না না এ হয় না হতে পারেনা. এই সব ভাবতে ভাবতে কখন ভোর হয়ে গেল সেটা টের পেলোনা, রেখা আর না ঘুমিয়ে উঠে সকালের কাজ করতে লাগলো, মেয়ে পায়েল উঠে গেছে, রান্না বান্নায় মন দিলো, রান্না শেষ করতে ৮ টা বেজে গেল, পায়েল কে বললো দাদাকে ডেকে নিয়ে আয় বল রান্না হয়ে গেছে অফিস যাবেনা, ছেলে এসে কোনো মোতে দুটো খেয়ে কোনো কথা না বলে চলে গেল, আজ প্রতিদিনের মতো যাবার সময় বলেও গেলোনা মা আমি আসছি, রেখা ভাবতে লাগলো আমি কি করলাম এটা ছেলেটা কি আমায় বুল বুঝলো, যা হোক মেয়ে কে রেডি করে স্কুল এ পাঠিয়ে দিলো, এবার একা একা বসে ভাবতে লাগলো আমি এবার কি করি, ছেলে কে কোনোদিন অফিস এ ফোন করেনি আজ কি করবে না থাক দেখি না কি হয় বলে আবার কাজে মন দিলো অনেক কাচাকাচি আছে, জামা কাপড় নিয়ে কাচতে বসলো আর ভাবতে লাগলো ছেলের ওটা বিশাল লম্বা আর মোটা যে ভাবে ঠেকছিল উঃ আর কি গরম ওর বাবারটা অনেক ছোট ওর থেকে কিন্তু ওর বাবা যখন করতো অনেক্ষন করতে পারতো কিন্তু ছেলে কি পারবে বাবার মতন করতে কাল তো ঘষতে ঘষতে এই মাল ফেলে দিলো, কি জানি বাপু, ছয় মাস আগে যেরকম দেখেছিলাম তার থেকে অনেক বড় আর আর মোটা তবে ভিশন শক্ত ওরটা লম্বায় ৭/৮ ইঞ্চি তো হবেই তেমন মোটাও, ভাবতে ভাবতে যোনিতে হাত দিয়ে রেখা দেখলো রসে জব জব করছে, উঃ যদি বাবু সত্যি আমায় একবার জোর করে করে দিতো তাহলে ভালো হতো, বোকা ছেলে বোঝেও না আমি ওর মা ওকে বলতে পারি তুই আমার যোনিতে তোর বিশাল আখাম্বা লিঙ্গটা ঢুকিয়ে শৃঙ্গার করে আমার রাগ মোচন করে দে, এই যা আমি কি ভাবছি নিজের ছেলের ওটা নিয়ে কি ভাবছি , না আমি পাগল হয়ে যাবো এ সম্ভব না তবুও কেন আমায় এতো ভাবাচ্ছে, না কাপড় কাঁচা শেষহলে একটু ঘুমিয়ে নেবো আর পারছিনা, টোরি ঘড়ি সব শেষ করে স্নান করে ঠাকুর পুজো দিয়ে সামান্য কিছু খেয়ে ঘুমিয়ে পড়লো.
কিন্তু ঘুম আর আসছে কি রেখা শুধু ছটফর করছে ছেলেটা কিছু না বলে চলে গেল, না একটা ফোন করি বলে মোবাইল টা হাতে নিলো আবার না তবে ছেলে ভাববে আমি দুর্বল বলে মোবাইল রেখে দিলো, ৩টা বাজে ছেলেটা আসবে কখন কে জানে এই সব ভাবতে ভাবতে পায়েল বাড়ি চলে এলো স্কুল থেকে, মেয়েকে খাইয়ে দিয়ে বললো খেলতে জাবি নাকি মেয়ে হ্যা বলে পাশের রিনিদের বাড়ি খেলতে চলে গেল, ৪.৩০ বাজে এমন সময় নবাব পুত্তুর বাড়িতে এলেন, এসে জামা প্যান্ট ছেড়ে হাতমুখ ধুতেই রেখা খাবার রেডি করে দিলো ছেলে চুপচাপ খেয়ে এসে টিভি চালিয়ে বসে পড়লো রেখা ভাবছে এবার কি করবে অনেক্ষন বসে থাকার পর ৫টা নাগাদ ঘরে আসে ছেলের পাশে বসলো
এবার আবার মা ও ছেলের একসাথে কথা
মা – কি রে কোনো কথা বলছিস না কেন
আমি – কি বলবো
মা – না এর আগে তো এমন করিস নি অফিস যাওয়ার আগে বলেও গেলিনা
আমি – দেরি হয়ে গেছিলো ট্রেন পেতাম না তাই
মা – সে আমি জানি
আমি – ছাড়ো তো তোমার পায়ের ব্যাথা এখন গেছে
মা – না রে কেমন একটা ঝিম ধরে আছে
আমি – চলো ডক্টরের কাছে যাই
মা – বললো না আর যেতে হবেনা দু একদিনে এমনিতেই সেরে যাবে
আমি – তবে তো ভালোই, বোন কোথায় এখনো আসে নি
মা – ও খেলতে গেছে পাশের বাড়ি, কি রে আমার ও খেতে বাকি কাজটা করে দিবি না
আমি – তোমার পা ভালো হোক তারপর
মা – তাতে অনেক দেরি হয়ে যাবে তুই আজ দে না বাকি কাজটা করে
আমি – ভালো লাগছেনা কাল দেব
মা – তুই চল আমি সব করবো তুই শুধু বসে থাকবি
আমি – তুমি পারবে নাকি
মা – পারবো তুই চল
আমি – ঠিক আছে চলো
মা ও আমি গোয়াল ঘরের পেছনে গেলাম, মাটি অনেক শুকিয়ে গেছে, মা মাটি কোপাতে শুরু করলো আমি দাঁড়িয়ে রইলাম কিছুক্ষন পর আমি বললাম দাও তোমার করতে হবেনা আমি করে দিচ্ছি
মা – না তুই দাড়া আমিই করছি বলে মা কাজ করেই যাচ্ছে
আমি – দাওতো বলে মায়ের হাত থেকে কোদালত নিয়ে কোপাতে লাগলাম ওদিকে মা আরেকটা কোদাল নিয়ে কোপাতে শুরু করলো এক পাশ ঘেঁষে সেখানে কিছু ঝোপ হয়েছে লতাপাতার, মা সেগুলো ধরে জোরে তন্ মেরে পুরো চিৎ হয়ে পরে গেল এবং বলে উঠলো ওরে বাবারে মাগোরে একদম মাটিতে শুয়ে আছে আমি দৌড়ে গেলাম এবং মা কে টেনে তুলে বললাম লেগেছে নাকি
মা – হ্যা রে খুব লেগেছে কোমরে, এভাবে পরে যাবো ভাবতেই পারিনি
আমি – এই জন্য বারণ করলাম আমি করে দিচ্ছি তুমি শুনলে না কি দেখি কোথায় লেগেছে
মা – আমার কোমর চান্নাৎ করে উঠেছে, আগের দিনের মাদুর টা ওখানেই ছিল
আমি – মাদুরটা এনে মাকে বসিয়ে দিলাম এবং কি দেখি বলে কোমরের কাছে হাত দিলাম
মা – হ্যা আগের দিনের মতো একদম জয়েন্টে লেগেছে
আমি – উবু হয়ে শুয়ে পর আমি দেখে নিচ্ছি
মা – পাশ ঘুরে উবু হয়ে শুয়ে পরে বললো একটু ডলে দে বাবা খুব লেগেছে
আমি – মায়ের কোমরের কাছে বসে হাত দিয়ে কোমরে মালিশ করতে লাগলাম, মায়ের বিশাল চওড়া পিঠ দেখেই আমার লিঙ্গটি দাঁড়িয়ে গেলো এক হাতে মায়ের পিঠে হাত বোলাতে লাগলাম অন্য হাতে কোমর মালিশ করতে লাগলাম
মা – আরেকটু নিচে দে ঠিক জয়েন্ট টা তে দে
আমি – দিচ্ছি তো চুপ করে থাকো
মা – উড়ে কি ব্যাথা আরো নিচে দে,
আমি – কাপড়ের উপর দিয়ে দেওয়া যায় নাকি
মা – কাপড় নামিয়ে নে,
আমি – মায়ের কাপড় ও ছায়া অনেকটা নামিয়ে নিতম্বের অর্ধেক পর্যন্ত নিয়ে গেলাম তার পর মেসেজ করতে লাগলাম ভেতরে কোনো প্যান্টি নেই ৪৪ সাইজের লদলদে পাছা আমার সামনে উন্মুক্ত আমি জোরে জোরে চেপে চেপে মেসেজ করতে লাগলাম
সন্ধ্যে হবে সেই সাড়ে ছয়টায় অনেক বেলা গরম ও আছে মালিশ করতে করতে আমি ঘেমে গেলাম
আমি – মা এখন একটু ভালো লাগছে
মা – না রে চিলিক মারছে ভেতরে
আমি – মা তুমি চিৎ হয়ে শুয়ে পর আমি তোমার পা তুলে ভাঁজ করে চাপ দিলে কোমরের ব্যাথা যায় আমি রামদেবের ব্যায়ামে দেখেছি
মা – বললো ঠিক বলছিছ আমি ও দেখেছি
আচ্ছা এই নে বলে মা চিৎ হয়ে শুয়ে পড়লো
আমি মায়ের একটা পা ধরে তুলে আস্তে আস্তে মায়ের বুকের দিকে চেপে দিতে লাগলাম, আমি হাঁটু গেড়ে বসে আছি আর আমার পুরুষাঙ্গটি দু পায়ের মাঝে খাঁড়া হয়ে দাঁড়িয়ে লুঙ্গি তাবু করে যেটা মা দেখতে পাচ্ছে. Bangla new choti golpo.
নিচে ক্লিক করে⬇⬇ ডাউনলোড করুন ফ্রি 



সুন্দরী মেয়েদের সাথে ফ্রি চ্যাট করতে এখানে login করুন

Post a Comment

MKRdezign

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget